নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন

‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের (বাহফে) পাশে সব সময়ই থাকবে এশিয়ান হকি ফেডারেশন (এএইচএফ)। সংস্থাটি মনে করে হিরো এশিয়া কাপ হকি টুর্নামেন্ট সফলভাবেই আয়োজন করতে পেরেছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, মওলানা ভাসানী স্টেডিয়াম পেশাদার ভেন্যুর তালিকায় অন্যতম একটি নাম। কথাগুলো বলেন, এএইচএফের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তৈয়ব ইকরাম। গতকাল বাহফে কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন,‘মওলানা ভাসানী স্টেডিয়াম অত্যন্ত ভালো একটি ভেন্যু। পেশাদার ভেন্যুর তালিকায় এটি অন্যতম। ভবিষ্যতে যে কোনো মানের আন্তর্জাতিক ম্যাচ বা টুর্নামেন্ট আয়োজনে সক্ষম এই স্টেডিয়ামটি।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখানকার ড্রেনেজ নিয়ে আমি কোনো সমস্যা দেখি না। কারণ মুষলধারে বৃষ্টিতে সব টার্ফেই কিছুটা পানি জমে। বাংলাদেশে এই সময়ে এমন বৃষ্টি অনেকটা অপ্রত্যাশিত ছিল। এজন্য দু’দিনের ম্যাচগুলোও একটু বিলম্বে শুরু হয়েছে।’
এশিয়া কাপের সফল আয়োজন করায় বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান তৈয়ব। এ প্রসঙ্গে তার কথা, ‘সুন্দর একটি আয়োজনের জন্য আমি প্রথমে ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনকে। এশিয়া কাপ শুরুর আগে আমাকে ও বাহফের অনেককেই আয়োজন নিয়ে নানা প্রশ্ন করা হয়েছিল। সব শংকা ও সংশয় দূর করে টুর্নামেন্ট এখন সফল সমাপ্তির পথে। আগামীকালই (আজ) এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল।’ তৈয়ব যোগ করেন, ‘বাহফের সঙ্গে এএইচএফ সব সময় থাকবে। এত সুন্দর হকি টার্ফ বসেছে মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে। এটি কিন্তু এএইচএফের কল্যাণেই। টার্ফ বসাতে এএইচএফ কয়েক হাজার মার্কিন ডলার দিয়েছে বাংলাদেশকে। সামনে বাংলাদেশকে আরও টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। আমি বাংলাদেশের সঙ্গে এই বিষয়টি সমন্বয় করব।’
বিশ্ব হকি নিয়ে তৈয়ব বলেন, ‘হকি পেশাদার নয় এই কথাটির সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ একমত নই। বর্তমানে ৩ থেকে ৪ টি দেশে পেশাদার লিগ চলছে। বিশ্বের অনেক দেশেই হকি অন্যতম খেলা হিসেবে স্বীকৃত। খেলাটিকে আরও এগিয়ে নিতে হলে বছরে ৭০ থেকে ৮০ টি টেস্ট সিরিজ আয়োজন করতে হবে। তবে সেই অবস্থানে নেই এখন এএইচএফ। কারণ এতে অনেক আর্থিক বিষয় জড়িত। তবে আমি মনে করি ভষ্যিতে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারবো আমরা।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।